বৃহস্পতিবার , ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ২৪শে আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অপরাধ ও দুর্ণীতি
  3. অর্থনীতি
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. খেলাধুলা
  10. গণমাধ্যম
  11. চাকরি
  12. চাকুরী
  13. জাতীয়
  14. জীবনযাপন
  15. ট্রেন্ডিং

লাখো মানুষের অংশগ্রহণে রাজধানীতে ধর্মীয় শোভাযাত্রা

প্রতিবেদক
প্রতিনিয়ত খবর
সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৩ ৫:৫৭ পূর্বাহ্ণ
লাখো মানুষের অংশগ্রহণে রাজধানীতে ধর্মীয় শোভাযাত্রা

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ১১:১0

লাখো মানুষের অংশগ্রহণে রাজধানীতে ধর্মীয় শোভাযাত্রা

বিএসপি চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী হযরত শাহ্সূফী ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী আল্-হাসানীর (মা.জি.আ.) নেতৃত্বে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উপলক্ষে রাজধানীতে জশনে জুলুস র‌্যালী বের হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে ধর্মীয় শোভাযাত্রা শুরু হয়ে রাজধানীর শাহবাগ, মৎস ভবন, দোয়েল চত্বর হয়ে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনের সড়ক প্রদক্ষিণ করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসে শান্তি মহাসমাবেশে মিলিত হয়।

ভোর থেকেই দেশের বিভিন্ন বিভাগ, জেলা, উপজেলা থেকে লাখ লাখ জনতা শোভাযাত্রা ও শান্তি মহাসমাবেশে অংশগ্রহণ করতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমায়েত হন। শোভাযাত্রার অগ্রভাগেই দৃষ্টিনন্দন বড় বড় হরফে লেখা ছিল ‘ইয়া নবী ছালামু আলাইকা’, ‘ইয়া রাসূল ছালামু আলাইকা’।

বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) ও আন্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়ার ব্যবস্থাপনায় জশনে জুলুসে অংশগ্রহণকারীরা কলেমা খচিত পতাকা, প্লেকার্ড, ফেস্টুন ছাড়াও, বহন করে বাংলাদেশের বিশাল জাতীয় পতাকা। জুলুসে অংশগ্রহণকারীরা নারায়ে তকবির, নারায়ে রেসালতের স্লোগানে স্লোগানে রাজধানীর রাজপথ মুখরিত করে তোলেন।

জুলুস শেষে মুসলিম জনতা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শান্তি মহাসমাবেশে মিলিত হন। সভাপতিত্ব করেন লিবারেল ইসলামিক জোটের চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী।

তিনি বলেন, মহানবীর (দ.) দুনিয়ায় শুভাগমন জগৎবাসীর জন্য আল্লাহ পাকের বিশেষ রহমত ও অনুগ্রহ। তিনি আইয়্যামে জাহেলিয়াতের অবসান ঘটিয়ে পৃথিবীবাসীকে শান্তি, সাম্য ও মুক্তির পথ দেখান। রাসূলে পাক (দ.) দুনিয়ায় শুভাগমনের মূল উদ্দেশ্যই হলো একটি শান্তি ও সহাবস্থানপূর্ণ মানবিক বিশ্ব সমাজ গড়ে তোলা।

তিনি  আরো বলেন, ধর্ম মানুষকে সুশৃংখলিত করে।

প্রিয়নবী (দ.) ছিলেন পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ রাষ্ট্র নায়ক। সাড়ে চৌদ্দশত বৎসর আগে রাসূলই আমাদেরকে দেখিয়েছেন কীভাবে সমতাভিত্তিক, বৈষম্যহীন, অসাম্প্রদায়িক আধুনিক কল্যাণকর রাষ্ট্র গঠন করা যায়। 

পীরজাদা মুফতী মাওলানা বাকী বিল্লাহ আল-আযহারী ও শায়খ আজমাঈন আসরারের সঞ্চালনায় অতিথি ও আলোচক ছিলেন ১৪ দলীয় সমন্বয়ক ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু (এম.পি), মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক (এম.পি), তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ (এম.পি), লিবারেল ইসলামিক জোটের নির্বাহী চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরী, বাংলাদেশ জনদলের (বিজেডি) চেয়ারম্যান ও লিবারেল ইসলামিক জোটের কো-চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান জয় চৌধুরী, মিলাদুন্নবী (দ.) উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক ও মইনীয়া যুব ফোরাম সভাপতি শাহজাদা সৈয়দ মেহবুব-এ-মইনুদ্দীন, যুগ্ম আহ্বায়ক ও মইনীয়া যুব ফোরামের নির্বাহী সভাপতি শাহজাদা সৈয়দ মাশুক-এ-মইনুদ্দীন, এফবিসিআই পরিচালক মোঃ রেজাউল করিম রেজনু, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক আকন্দ, মাওলানা রুহুল আমিন ভূঁইয়া চাঁদপুরী, মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. মোঃ আব্দুল আজিজ সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আবুল কালাম আজাদ, আন্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়ার সহসভাপতি মোঃ কবীর চৌধুরী, অ্যাড. মোঃ ওয়াজ উদ্দিন মিয়া, মহাসচিব মোঃ আলমগীর খান, হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্টের মহাসচিব আলহাজ্ব কাজী মহসীন চৌধুরী প্রমুখ।

সর্বশেষ - সারাদেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত