নিজস্ব প্রতিবেদক
বগুড়া
প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ২৩: ৩৩
![বগুড়ায় প্রচুর শাক-সবজি পাওয়া যায় এবং সেগুলো বেশি পরিমাণে কেনা এবং অল্প পরিমাণে কেনার দাম ভিন্ন।](https://protiniyot.com/wp-content/uploads/2023/09/WhatsApp-Image-2023-09-23-at-23.53.39-1024x576.jpg)
বগুড়ার বাজারে ব্যাপক সবজির আমদানি হচ্ছে। কিন্তু দাম চড়া। গতকাল বগুড়া শহরের রাজা বাজারেছবি:সিফাত
প্রচুর সবজি পাওয়া গেলেও বগুড়ার বাজারে সবজির দাম বেড়েছে। এটি নিয়মিত মানুষের জন্য তাদের সামর্থ্য কঠিন করে তুলছে। বড় বাজারে কম টাকায় সবজি কিনলেও দোকানে বেশি টাকায় বিক্রি করছেন মধ্যস্বত্বভোগীরা।
বগুড়া অঞ্চলে প্রচুর শাক-সবজি ও আলু চাষ হয়। শীতকালে, তারা একটি বড় টুকরো জমিতে 500,000 মেট্রিক টনেরও বেশি সবজি উত্পাদন করেছিল। কৃষি অধিদপ্তর আরও জানায়, তারা অন্য মৌসুমে প্রচুর সবজি ফলিয়েছে।
বগুড়ার মহাস্থান হাট সত্যিই একটি বড় জায়গা যেখানে তারা উত্তর দিকে প্রচুর সবজি বিক্রি করে। গতকাল সেখানে এক টন সবজি ছিল। এটি একটি অতি ব্যস্ত বাজার যেখানে প্রচুর লোক কেনাবেচা করে। কিন্তু সব সবজির দামই বাড়ছে।
শিবগঞ্জ জেলার গারিদা গ্রামের কৃষক সাহেব আলী 100 কেজি কচুমকি বিক্রি করতে বাজারে আসেন। তিনি বলেন, ”অন্যদিন ফেম থেকে এক মণ কচু কিনে ৬০০ টাকায় বিক্রি করেছিলাম।” এবার দাম বেশি। কচুবাচে তার ১ মণ ২ হাজার একর। শহরতলির একজন ডিলার ৩,২০০ টেকা বিক্রি করেন।
মহাস্থান বাজারে অন্যান্য সবজিও পাইকারি দামে বিক্রি হয়। কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ১৪০ টাকা, কচুমুখীর দাম ৫০ টাকা, মুলার দাম ৩২ টাকা, শসার দাম ৩০ টাকা, পেঁপে ১০ টাকা, কাঁকরোল ৩০ টাকা, পটলের দাম ২৫ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার দাম 22 টাকা, কুমড়ার দাম 20 টাকা। প্রতি কেজি চাচি কুমড়ার দাম ২৫ টাকা, মুলার দাম প্রতি কেজি ৩২ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ৩৩ টাকা, দেশি লাল আলুর দাম প্রতি কেজি ৪৫ টাকা এবং বিদেশি সাদা আলুর দাম প্রতি কেজি ৩৮ টাকা। গতকাল মহাস্থান নামক বাজারে এক কৃষক এক কেজি বেগুন বিক্রি করে ২৫ টাকা পেয়েছেন। এরপর বগুড়া শহরের ১২ কিলোমিটার দূরে ফতেহ আলী বাজার নামে আরেকটি বাজারে আবার বেগুন বিক্রি হয় এবং এর জন্য গ্রাহকদের দিতে হয় ৮০ টাকা। এক কেজি লাউয়ের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছে – কৃষক মহাস্থান বাজারে বিক্রি করে 30 টাকা পেলেন, তারপর ফতেহ আলী বাজারে 80 টাকায় বিক্রি করলেন।
চাইকঘরিয়া কৃষ্ণপুর গ্রামের কৃষক জাহাঙ্গীর আলম ৮০ কেজি করলা নিয়ে মহাস্থান বাজারে যান। তিনি উল্লেখ করেন, এর আগে তিনি ২০ কেজি লাউ চাষ করে ৩২ টাকায় বিক্রি করেছেন।
এক সময় গারিদা গ্রামে সাহেব আলী নামে এক কৃষক থাকতেন। কচুমকি নামের একশ’ কেজি সবজি বাজারে বিক্রি করতে যান তিনি। তিনি সবাইকে জানান, ফেম নামের একটি দোকান থেকে অনেক কচু কিনে ৬০০ টাকায় বিক্রি করেছেন। এবার দাম আরও বেশি ছিল। কচুবাছে নামক স্থানে সাহেব আলীর ১ মণ (একটি পরিমাপ) সমান ২ হাজার একর। শহরের বাইরে বসবাসকারী একজন ব্যবসায়ী আছেন যিনি 3,200 একর বিক্রি করেন।
মহাস্থান বাজারে কম দামে বিক্রি হচ্ছে অনেক সবজি। যেমন সবুজ মরিচের দাম ১৪০ টাকা কেজি, কচুমুখীর দাম ৫০ টাকা, মুলার দাম ৩২ টাকা, শসার দাম ৩০ টাকা, পেঁপে ১০ টাকা, কাঁকরোল ৩০ টাকা, পটলের দাম ২৫ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার দাম ২ টাকা, কুমড়ার দাম ২ টাকা। 20 টাকা। এছাড়াও অন্যান্য সবজির দাম রয়েছে যেমন চাচি কুমড়ার দাম প্রতি কেজি ২৫ টাকা, মুলার দাম প্রতি কেজি ৩২ টাকা, বরব প্রতি কেজি ৩৩ টাকা, দেশি লাল আলু ৪৫ টাকা কেজি এবং বিদেশি সাদা আলুর দাম। প্রতি কেজি ৩৮ টাকা। গতকাল এক কৃষক মহাস্থান বাজারে এক কেজি বেগুন বিক্রি করে ২৫ টাকা লাভ করেন। পরে একই বেগুন বগুড়া শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে ফতেহ আলী বাজারে ৮০ টাকায় বিক্রি হয়। কৃষক মহাস্থান বাজারেও ১ কেজি লাউ বিক্রি করে ৩০ টাকা লাভ করেন, পরে ফতেহ আলী বাজারে বিক্রি করেন ৮০ টাকায়। 80।
ছাইকঘরিয়া কৃষ্ণপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম নামে এক কৃষক মহাস্থান নামক একটি বাজারে গিয়েছিলেন। তিনি 80 কেজি করলা নামক সবজি সঙ্গে নিয়ে যান। তিনি জানান, বাজারে যাওয়ার আগে তিনি ২০ কেজি করলা উৎপাদন করে ৩২ টাকায় বিক্রি করেছেন।